ঝুলে পড়া আশা
ঝুলে পড়া আশা মাতো বোন আশাকে চিরকাল নাকে লোলা পড়া বালিকা হিসেবেই মনে করতাম। সবসময় ময়লা জামা পড়ে থাকতো। একবার ওদের বাড়িতে গিয়ে রান্নাঘরের দরজায় দাড়ানো আশাকে দেখে স্বভাবমতো চোখ গেল বুকের দিকে। কিশোরী মেয়েদের দিকে আমি সবসময় নজর রাখি কচি স্তন উঠেছে কিনা দেখার জন্য। জানতাম আশারও উঠেনি। কিন্তু ভুল ভাঙলো যখন আলোর বিপরীতে ওর পাতলা সুতীর ময়লা ফ্রকটার ভেতর পরিষ্কার দুটো সুপারী দেখা গেল। আমি চোখ ফেরাতে পারলাম না। আরে এই লোল পড়া মেয়েটার বুকেও কচি সুপারী গজিয়ে গেছে। মেয়েটাতো এখনো জানে না কত মূল্যবান ওই দুটি কচি সুপারী। ফলে সে এখনো শিখেনি কী করে ঢেকে রাখতে হবে। তার মাও সচেতন হয়নি। গ্রামের মেয়েতো। শুধু একটা পাতলা ফ্রক আর হাফ প্যান্ট। কচি স্তন দুটো চোখা বোটা নিয়ে উকি দিচ্ছে পাতলা জামা ভেদ করে। সেদিন থেকে আশা আমার ফ্যান্টাসীতে যোগ হলো। আরো পরে আশারা শহরে এলো। তখন আমাদের বাসায় আসতো। কিন্তু ওড়না পরা তখনো শেখেনি। শেমিজও পরতো না। ফলে আশা যখন হাটতো, ওর কচি স্তন দুটো প্রবল বেগে লাফাতো, সাথে সাথে আমার অঙ্গও চিলিক চিলিক করে লাফাতো প্যান্টের ভেতরে। আশাকে খাওয়ার সুযোগ খুজতে লাগলাম। কিন্তু সাহসের অভাবে বেশীদুর য
Comments
Post a Comment