Posts

Ma er Sathe Real Prem মায়ের সাথে রিয়েল প্রেম

 Ma er Sathe Real Prem মায়ের সাথে রিয়েল প্রেম Amar nam sonjoy.aj apnader k amar jibone gote jawa akta golpo blbo.tobe ai gotona ta amar ma k niye.mul kahini te jawar Aga mar somporke ble rakhi.amar maer nam kolpona.age 41 years figure 40 34 38 hight 5'2" gayer rong forsha tobe dhoder BOTA kalo biliti jamer mota bota.dhodher round anek br doroner.mar gude o bogole anek chul ache.ar sobche akorshonio DIK holo maer pacha r chorbi jokto norom pet.jai hoq abar asa jak asol gotonai kintu ble rakhi j ami ma k khob somman krtatam r kono aje baje chinta ma k niye krtam na.ak din net theke incest somporke jante parlam.ma cheler sex ar kotha tokhon ga sir sir kre bara dariye thakto er besh kichu din por jokhoni chinta kri tokhoni shudu amar mar chobi bese uthe .dire dire ami mar poti dorbol hote thaki karon barite lokiye lokiye mar joubon vora ango dekhte laglam.ai bhabe besh kichu din chole galu.mathai amar onnu rokom kaj krte laglo.o apnader bla hoini amar baba kintu bideshe thake.amon

নাস্তিকদের নৈতিকতার উৎস কি?

Image
নাস্তিকদের কোন ধর্ম নাই, পরকালের ভয় নাই। তাই ওরা ইচ্ছেমত আকাম কুকাম করে বেড়ায়। নাস্তিকদের নৈতিকতা ও মানবিকতার উৎস কি? ধার্মিকদের তো ধর্মগ্রন্থ আছে যা তাদের দিক-নির্দেশনা দেয়, ভালো কাজ করতে বলে, মন্দ থেকে বিরত থাকতে বলে। কিন্তু নাস্তিকদের তো এমন কোন ধর্মগ্রন্থ নেই, তারা পরকালই বিশ্বাস করে না, জাহান্নামকে ভয় পাবে তো দূরের কথা। তাই, নাস্তিকদের খারাপ কাজ করতে কোন বাধা নেই। তারা আকাম কুকাম থেকে কেন বিরত থাকবে? কোন ভয়ে?  তাদের নৈতিকতার উৎস কি হবে? উগ্র ধার্মিকরা এই একই প্রশ্ন করে একটু ভিন্নভাবে, নাস্তেকদের আল্লাহ খোদায় বিশ্বাস নাই, জাহান্নামের ডর নাই। অরা যার তার সাথে রাস্তাঘাটে সেক্স করে বেড়ায়। ঘরের মা বইনও অগো কাছে নিরাপদ না। অরা এতো খারাপ ক্যান? উগ্র ধার্মিকরা এই একই প্রশ্ন করে একটু ভিন্নভাবে, নাস্তেকদের আল্লাহ খোদায় বিশ্বাস নাই, জাহান্নামের ডর নাই। অরা যার তার সাথে রাস্তাঘাটে সেক্স করে বেড়ায়। ঘরের মা বইনও অগো কাছে নিরাপদ না। অরা এতো খারাপ ক্যান? এধরনের প্রশ্ন ইনবক্সে প্রচুর পাই। আজ একটু জবাব দেয়ার প্রয়োজন বোধ করছি। সপ্তাহখানেক আগে এক বিকেলে ধানমন্ডি লেকে বসে আড্ডা দিচ্ছিলাম আমি আর আমার হ

ঝুলে পড়া আশা

  ঝুলে পড়া আশা মাতো বোন আশাকে চিরকাল নাকে লোলা পড়া বালিকা হিসেবেই মনে করতাম। সবসময় ময়লা জামা পড়ে থাকতো। একবার ওদের বাড়িতে গিয়ে রান্নাঘরের দরজায় দাড়ানো আশাকে দেখে স্বভাবমতো চোখ গেল বুকের দিকে। কিশোরী মেয়েদের দিকে আমি সবসময় নজর রাখি কচি স্তন উঠেছে কিনা দেখার জন্য। জানতাম আশারও উঠেনি। কিন্তু ভুল ভাঙলো যখন আলোর বিপরীতে ওর পাতলা সুতীর ময়লা ফ্রকটার ভেতর পরিষ্কার দুটো সুপারী দেখা গেল। আমি চোখ ফেরাতে পারলাম না। আরে এই লোল পড়া মেয়েটার বুকেও কচি সুপারী গজিয়ে গেছে। মেয়েটাতো এখনো জানে না কত মূল্যবান ওই দুটি কচি সুপারী। ফলে সে এখনো শিখেনি কী করে ঢেকে রাখতে হবে। তার মাও সচেতন হয়নি। গ্রামের মেয়েতো। শুধু একটা পাতলা ফ্রক আর হাফ প্যান্ট। কচি স্তন দুটো চোখা বোটা নিয়ে উকি দিচ্ছে পাতলা জামা ভেদ করে। সেদিন থেকে আশা আমার ফ্যান্টাসীতে যোগ হলো। আরো পরে আশারা শহরে এলো। তখন আমাদের বাসায় আসতো। কিন্তু ওড়না পরা তখনো শেখেনি। শেমিজও পরতো না। ফলে আশা যখন হাটতো, ওর কচি স্তন দুটো প্রবল বেগে লাফাতো, সাথে সাথে আমার অঙ্গও চিলিক চিলিক করে লাফাতো প্যান্টের ভেতরে। আশাকে খাওয়ার সুযোগ খুজতে লাগলাম। কিন্তু সাহসের অভাবে বেশীদুর য

কাজের মেয়েকে ধর্ষণ Kajer Meyeke Dhorshon

  কাজের মেয়েকে ধর্ষণ এখানে একজন এই গল্পটা বাংলিশে পোস্ট করেছিলো, আমি বাংলা ফন্টে টাইপ করে দিলাম কিছু পরিমার্জন সহ: কাজের মেয়েকে ধর্ষণ ওর নাম ফাগুন, আমাদের বাসার নতুন কাজের মেয়ে। অন্য দশটা কাজের মেয়ের সাথে ওর তুলনা করা যাবে না। আমি হলফ করে বলতে পারি আমাদের সম্ভ্রান্ত ফ্যামিলির অনেক মেয়েদের থেকে ও অনেক সুন্দর ছিল, বিশেষ করে ওর বুক। আসলে মেয়েটার বয়স হার্ডলি ১৫/১৬, হাইট ৫' ১-২" কিন্তু বুকের গড়ন অনেক বড় সাইজের ছিল। প্রথম দিন থেকেই আমার সুনজরে ছিলো ফাগুন। আমি নানাভাবে সিস্টেম করার চেষ্টা করেছি ওকে। আমি প্রথম দিন দেখেই বুঝলাম এই মেয়ে সিস্টেমের মেয়ে। যেই বড় বড় দুধ তার, কোনো ছেলে হাত না দিলে সিম্পলি ইম্পসিবল, যতই বাড়ন্ত ফিগার হোক না কেন? আর বাড়ন্ত ফিগার হলে শুধু দুধ কেন, সব কিছুই তো বড় হওয়ার কথা। তো যে কথা বলছিলাম। আমি মেয়েটাকে অনেক অনেক ভাবে সিস্টেম করার চেষ্টা করছিলাম। মাগী কিছুতেই সিস্টেম হয় না। গেলো আমার মেজাজ খারাপ হয়ে। শেষে এমন শুরু করল যে ডাইরেক্ট আমাকে ইগনোর করা শুরু করলো। এইবার তো সত্যিই মেজাজ খারাপ হওয়ার যোগাড়। খুবই আশ্চর্য হলেও সত্য, ফাগুন জানত যে সে আকর্ষনীয়া। এবং আমাদের বা

সেক্সি সকাল Moring Sex

  সেক্সি সকাল চোখ মেলে তাকালেন মিসেস সাবিনা। পর্দার উপর সকালের রোদের সোনালী আলোর খেলা যে কারো মন ভালো করে দেবার কথা। কিন্তু মিসেস সাবিনার মনের ভেতর অস্থিরতা। কিছুক্ষণ সময় নিলেন উনি, নিজেকে ধাতস্থ করতে। আজ শুক্রবার, ছুটির দিন, অফিস নেই, তবে কিসের অস্থিরতা? পয়তাল্লিশ বছরে দুই মেয়ের মা উনি, তবে ডিভোর্সী। তেমন কোন দায়িত্বও নেই ওনার, মেয়ে দুজনই বিবাহিত এবং সুখেই আছে তারা। মেয়ে দুটোই তার কাছে বড় হয়েছে, বিয়ে করেছে নিজের পছন্দে এবং ভাগ্যক্রমে ওনারো মতের মিল রেখেই। ওনার জামাই দুজনেই সুপুরূষ, ভাল এস্ট্যাব্লিশড। মেয়েদেরকে অনেক উদারতার সাথে বড় করেছেন মিসেস সাবিনা। সেক্স সর্ম্পকে ওনার সাথে মেয়েরা বয়সন্ধি থেকেই খোলামেলা। ডিভোর্সের আগে ও পরে অনেক পুরুষের সাথে মিশতেন সাবিনা। সেই অভিজ্ঞতার অনেক কিছুই মেয়েদের সাথে শেয়ার করেছেন উনি। শিখিয়েছেনও নেহাৎ কম না। যতদূর বুঝেছেন, সেই শিক্ষা কাজে দিয়েছে ভালোই। বড় মেয়ে রেবেকা ৪ বছর বিবাহিত এবং ৫ মাসের সন্তানসম্ভবা। ছোট মেয়ে জেনিফার ওরফে জেনি বিয়ে করেছে মাত্র ৩ মাস, কিন্তু এখনই বোঝা যায় লক্ষণ ভালো। মায়ের ফিগার পেয়েছে দুজনেই, ভরাট বুক আর সুডৌল পাছা। যে কোনো পুরুষের ধ

কচি মেয়ে ধর্ষন Kocimeye Dorshon

  কচি মেয়ে ধর্ষন আমাদের বাসায় যে মেয়েটা কাজ করতো তার নাম লিপি। লিপি দেখতে যেমন তেমন কিন্তু ওর দুধ দু’টা খুব সুন্দর ছিল। ওর বয়স ছিল ১২/১৩ বছর। কিন্তু যৌবনের ডাকে প্রাকৃতিক নিয়মেই হয়তো ওর দেহে নতুন যৌবন আসা শুরু করেছে মাত্র। একদম রসে ভরা টসটসে আপেল। এত মিষ্টি ওর ঠোট ছিল যে একটু কিস করলেই ঠোট দুটি লাল হয়ে যেত। মাঝে মাঝে আমি সুযোগ বুঝে ওকে কাছে টেনে আদর করার ছলে কচলাইতাম। গ্রামের মেয়ে, এমনিতেই লজ্জ্বা বেশি তার উপর আবার কচি বয়স। সে এম্নিতে কোন সময় তেমন বাধা দিতো না অথবা আপত্তি জানাতো না। আমাকে সে ভেবেই নিয়েছিল যে, আমি তার প্রতি খুব সহানুভুতিশীল। একদিন দুপুরে বাসায় কেউ নেই। বাইরে অনেক বাতাস বইছে। মনে হয় কাল বৈশাখী ঝড় আসবে।এমন সময় দেখলাম লিপি বৃষ্টিতে ভিজে সর্ম্পূণ চুপচুপা অবস্থায় ছাদের কাপড় নামাচ্ছে। ওকে ঐ অবস্থায় দেখে আমার মাথা ঘুরে গেল। বাইরে কাল বৈশাখীর ঝড় আর আমার রক্তের প্রতিটি শিরা উপশিরায় বইছে কামনার ঝড়। আর পারলাম না নিজেকে সংযত রাখতে । সোজা গিয়ে জড়িয়ে ধরলাম পেছন থেকে। বগলের নিচ দিয়ে  নরম স্তনে হাত দিলাম। আস্তে আস্তে টিপতে শুরু করলাম।আর ও বলতে লাগলো, ভাইয়া ছাড

বউদির সাথে প্রেম Boudir Shata Amar Prem

  বউদির সাথে প্রেম কলেজ থেকে ফিরে আসতেই মা বললেন মেজদার বাসায় যেতে হবে । বৌদির নাকি পিঠে ব্যাথা,একটা মলম দিয়ে আসতে হবে । মেজদা ব্যবসায়ের কাজে এক সপ্তাহের জন্য বাইরে গেছেন । কাজেই বাড়ীতে বৌদি একদম একা । বাসার কাজের মেয়েটাও বাপের বাড়ী চলে গেছে । মা বললেন, তোর তো কাল থেকে কলেজ নাই, দাদা না আসা পর্যন্ত তোর বৌদির ওখানে থেকে আয় । আমার দাদার বিয়ে হয়েছে দু বছর হয়, এখনো ছেলেপুলে হয়নি । খাওয়া দাওয়া সেরে দাদার বাসায় ছুটলাম । বাসায় গিয়ে দেখি বৌদি বিছানায় পড়ে ছট ফট করছে । আমি বললাম মা মলম দিয়েছে, মালিশ করলেই ঠিক হয়ে যাবে । বৌদি বলল কিন্তু মালিশ করাবো কাকে দিয়ে, তোমার দাদা তো সাত দিনের জন্য বাইরে গেছে । কাজের মেয়েটাও চলে গেছে । আমি বললাম, তুমি চাইলে আমি মালিশ করে দিতে পারি । বৌদি বলল তাহলে তো খুব উপকার হয় ঠকুরপো, ব্যাথা আর সহ্য করতে পারছি না । বৌদি সাড়ী খুলে শুধু ব−াঊজ আর সায়া পরে খাটের ঊপর শুয়ে পড়ল । আমি মালিশ হাতে নিয়ে বৌদির পিঠে মালিশ করতে শুরু করলাম। বৌদির গায়ে হাত দিতেই কি এক অদ্ভুত অনুভুতি হল । আমার শরীরে একটা শিহরন অনুভব করলাম । জীবনে এই প্রথম আমি কোন মেয়ের শরীর ¯পর্শ করলাম । কিছুন মালিশ করার